পূর্ণা যতটা খুশী হয়েছিল ততটা বোধহয় আগে কোনদিন হয় নি। এমন খদ্দের মাঝে সাঝে কখনও সখনও জোটে। আমার পেটে আদর করে একটু খামচে দিল। বুঝলাম এটাই আমার পুরষ্কার। এই হতভাগা দালালের কপালে এর থেকে বেশী কিছু জুটবে না কোনদিন। নিজের উপর রাগ হচ্ছিল। গুমরে যাইনি, মুসড়েও পড়িনি। শুধু বকশিসটা নিয়ে তখনকার মতন কেটে পড়লাম ওখান থেকে।
রাস্তার উপর একটা বেঞ্চীতে বসে থেকে নীচে থেকে দোতলায় পূর্ণার ঘরটার দিকে তাকাচ্ছিলাম। ওর জানলাটা খোলা। সাঙ্গখেলা শুরু হয়েছে বোধহয়। ভাবলাম পর্দার ফাঁক দিয়ে একটু উঁকি মেরে দেখব না কি একবার। কিভাবে রামলীলা চলে। আমি তো পাইনি। পেলে বোধহয় পূর্ণা এমনভাবেই কামলীলায় সুখ দেবে আমাকে। মনে হোল আমি ওর করানোর সুখটাই দেখি। নতুন ছেলেটা কিভাবে ওকে কতটা নিংড়ে নিতে পারে দেখি। একদিন না একদিন আমি তো পাবই। আজ শুধু দেখেই তবে রাতটা কাটাই। চাহিদা যখন করে মেটাতে পারে না লোকে তখন তাকে দেখেই মেটাতে হয় এভাবে।পূর্ণা উলঙ্গ হয়ে ওকে উপর নীচ সব দেখিয়ে দিল। পর্দার ফাঁক দিয়ে আমি দেখতে লাগলাম ঐ যুবকটি আর পূর্ণা বিচিত্র সঙ্গমলীলা। বোতল থেকে হূইস্কি ঢেলে যুবকটি ভিজিয়ে দিচ্ছিল পূর্ণার উদ্ধত বক্ষ। বক্ষোজে ঢাল বেয়ে গড়িয়ে পড়া হূইস্কিগুলো সাধনিচ্ছিলো জিভ দিয়ে। যেন লালসার চরম শিখরে নিয়ে যাচ্ছে নিজেকে। জিভের আদরে ভারী বক্ষজ দুটো আসতে আসতে ফেঁপে ফুলে উঠছে। নিপেলের রঙ চেঞ্জ হয়ে ধারণ করেছে রক্তমুখী নীলার মতন। শরীরের সব রক্ত জমা হচ্ছে পূর্ণার বক্ষজ বৃন্তে। ওর চোখের তারা আবেশে তখন হয়ে উঠেছে মায়াবিনীর মতন। পূর্ণার আস্কারাতে যুবকটী আরো উদ্ধত হচ্ছে। নিমেষে চুষে নিচ্ছে বিলেতি মদ। পূর্ণা ওর আনন্দের পারদ চড়িয়ে দিচ্ছে। নিজ হাতেই যুবকটির মুখে ঢুকিয়ে দিচ্ছে বক্ষজগ্র। সোমরস আর বক্ষসুধা পান করার কি অসীম আগ্রহ। যুবকটী ওর বক্ষোজের বোঁটা চুষছে। আমি দেখছি।
মনে হচ্ছে প্যান্টের নীচে আমার ঐ পুরঞ্জন নামক জন্তুটা হঠাৎই মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে।সোফার উপর যুবকটিকে বসিয়ে দিয়ে পূর্ণা ওর প্যান্টের চেন খুলছে। জিপ খুলে হাত ঢুকিয়ে দিয়ে মণি মুক্তোর খোঁজ পেয়ে গেছে ও। পুরঞ্জন পরখ করে দেখছে ও। বেশ লম্বা, শক্ত। আকাশের দিকে মুখ করে তাকিয়ে। নিমেশে মুখ নীচু করে ওটাকে মুখে নিয়ে চোষন, রমণ, শুরু করেছে পূর্ণা । আমাকে অভিভূত করছে, শুধু দেখার আনন্দে। একী? ও কি রাসলীলাই করে যাবে আমার সাথে?
পূর্ণা জিভ আর ঠোট দিয়ে ছেলেটির সারা অঙ্গে আদর বোলাচ্ছে। মূহূর্তের মধ্যে নিজের পজিসনও নিয়ে নিয়েছে ও। একেবারে আলাদা পজিসন। পূর্ণার মাথা যুবকটীর পায়ের নীচে আর যূবকটির মাথা শেফালির দুই উরুর মাঝখানে। যেন ইংরেজী 69 এর মতন। মুখে নিয়ে ললিপপের মতন চুষছে। যেন ওর পাঁজাকোলা করে আছড়ে ফেলেছে যুবকটি। পা গলিয়ে প্যান্টটাকেও দূরে ফেলে দিয়েছে।। ঝাঁপিয়ে পড়েছে পূর্ণার শিৎ হওয়া শরীরের উপর। ওকে লীলা দেখাচ্ছে । তীব্র চিৎকারের শব্দ বের হচ্ছে পূর্ণার মুখ দিয়ে। স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রটি তখন বার হচ্ছে আর ঢুকছে। মেশিনের মতন যন্ত্রটি চালনা করছে। চিৎকার শিৎকার আর শৃঙ্গারের ধ্বনিতে তখন ঘরটা গমগম করে উঠছে। ঝড়ের গতিতে তান্ডব চলছে। পূর্ণা নিস্তেজ আর ছেলেটি নিঃশেষ না হওয়া পর্যন্ত ওভাবেই তাকিয়ে আছি আমি।
অবস্থা আমারও সঙ্গীন। নিজেকে সামাল দিতে পারছি না। শরীরটাকে শান্তও করতে পারছি না। যা দেখছি এতো ইংলিশ মুভিতে ও দেখা যায় না। তাহলে কি পূর্ণা কে এভাবে পাব না কোনদিন? কামনার শরীরটাকে শান্ত করতে অন্য একটা ফুল পাকড়াও করে ফেলেছি তখন। ওকে নিয়েছি ঢুকেছি ওর নিজের ঘরে। আলমারী থেকে আমিও একটা হূইস্কির বোতল বার করে গটগট করে আর্ধেক নিট খেয়ে নিয়ে ওকে বিছানায় তুলেছি এক সেকেন্ড সময় নষ্ট না করে। তারপর বার বার নিক্ষেপ করছি আমার উত্থিত যন্ত্রটা। বীর্যপাত হওয়ার পরও আমার মন ভরছে না। কারন আমি তো এই ফুলটা কে চাইনি। চেয়েছি পূর্ণা কে।
অনেক মেয়ে দেখেছি এ লাইনে কিন্তু পূর্ণার মতন সুন্দরী পতিতা? আজও আমার চোখে পড়েনি। পূর্ণা হচ্ছে উঁচু জাতের দেহ পসারিনী।একদিন না একদিন আমারও হবে। এই চিন্তাই দিনভর মাথা খারাপ করে যাচ্ছি। স্বপ্ন দেখে যাচ্ছি, একদিন না একদিন ওকে ঠিক পাব আর তখন মনের মতন করে পরখ করবো। ও যদি আমায় নিজে থেকে ডাকে? আশায় বসে আছি। কিন্তু আশা কিছুতেই পূরণ হচ্ছে না। জোর জবরদস্তী করে কোন কাজ হবে না। শেষ কালে পাখী একডাল থেকে উড়ে গিয়ে অন্য ডালে বসবে। আমাকে ছেড়ে যদি অন্য দালাল ধরে? এই চিন্তা আমায় নিমেষে ঘিড়ে ধরলো।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন