Breaking

বৃহস্পতিবার, ফেব্রুয়ারী ২৯

কামদেবী পূর্ণা পর্ব -তিন

 




অবশেষে আমার স্বপ্ন সত্যি হোল। পূর্ণা  সেদিন যেন এক অন্যরূপ দেখলাম। আমাকে ঘরে ডেকে নিয়ে আমার জামা খুলে দিয়ে  আমার বুকের নিপলে জিভের ডগা দিয়ে লেহন করতে লাগল। বাৎসায়নের কামসূত্রের মতন ওর  খেলা দেখে আমার পুরঞ্জন  শিরশির করতে লাগল। ৯০ ডিগ্রী কোণ ধরে ওটা দাড়িয়ে গেল। আমার ভেতরটা জ্বালানোর হানড্রেড পার্সেন্ট চেষ্টা করতে লাগল পূর্ণা  আমার মুখটা ধরে অনেক চুমু খেল। নিজের লালাগ্রন্থ জিভ আমার মুখের মধ্যে ঢুকিয়ে দিল।ওর সোহাগে আমি যেন উন্মত্ত হয়ে উঠলাম। 


অবাক হয়ে বললাম, "পূর্ণা ...... আজ তুমি আমাকেএভাবে?"

 মুচকি হেসে বললো, "উত্তরটা নাহয় পরে দেব।"বলেই ওর বুকের  বক্ষোজ আমার ঠোটে তুলে দিল। বাচ্চা শিশুর মতন ওটা আমাকে চুষতে দিল। আমাকে আদরে সোহাগে ভরিয়ে তুলল পূর্ণা  পাগলের মতন হয়ে গেলাম। পূর্ণা   অবস্থাতেই আমাকে বললো, "আমার হাতে সময় খুব কম। আমাকে তাড়াতাড়ি যা করার করে নাও।"উত্তেজনার আবেশে আমি যেন কিছুই শুনলাম না।


 শুধু কেউটে সাপের ফনার মতন পুরঞ্জনটা দাঁড়িয়ে রয়েছে। ওর কামে দগ্ধ হয়ে আমি আনন্দ সাগরে ডুবে যেতে লাগলাম। পাগলের মতন ওর শরীরে ঝাঁপিয়ে পড়ে আমি তৃষ্না মেটাতে লাগলাম। শরীরের কোন জায়গাটাই আমি বাকী রাখলাম না চুমু খেতে। ওর উপরে উপগত হয়ে আমি আসতে আসতে বীর্যধারায় ভরিয়ে দিতে লাগলাম পূর্ণা  সুখময় উরুসিদ্দির সিথি ভান্ডার।



 কি হোলআজ সূর্য কোনদিকে উঠলআমার এতদিনের স্বপ্ন কি করে আজ সত্যি হোল

পূর্ণা  বুকের উপর শুয়ে শুয়ে ভাবছিলাম। 

 আমাকে উঠিয়ে আমার গালে একটা চুমু খেল। বললো, "আমার জন্য তুমি অনেক করেছ। আজ যার সাথে আমি এখান থেকে চলে যাচ্ছি। তাকেও আমার কাছে নিয়ে এসেছ তুমি। তুমি না থাকলে আমারও আশা পূরণ হোত না। তাই যাবার আগে শেষবারের মতন ভাবলামআজ টাকা বা শুধু গালে চমু নয়। তোমাকে অন্য কিছু দিয়ে যাই। আমাকে করেছ। তুমি খুশী তো?"

অবাক হলাম। বললাম, "তার মানে তুমি চলে যাবেকোথায়তোমার ধান্দার কি হবে?"

পূর্ণা  হাসলো। বললো, "আমি না একটু স্পেশালতাই একটু অন্যরকম অফার এসেছে আমার। তুমি যদি চাও। তাহলে তোমাকেও কোনদিন ইনভাইট করব সেখানে।"উত্তরটা যেচেই দিল পূর্ণা  বললো, "ছেলেটা খুব বড়লোক।  বলেছে সবসময়ের জন্য একটা ভাল ইন্টারকোর্স পার্টনার চাই ওর। আমাকে নাকি খুব মনে ধরেছে। বলেছে সবসময় ওর সাথে থাকব। ওর বাবা নাকি ফিল্মের প্রোডিউসার। আমাকে এসেছিল সেই ছেলেটা পূর্ণা কে নিয়ে যাচ্ছে।


 এক রাতেই পূর্ণা কে পাওয়ার মজাটা বুঝে গেছে ও। এখন পূর্ণা কে স্পেশাল কন্টাক্টে নিয়ে যাচ্ছে ওর ডেরায়। কি কপাল ভাল পূর্ণা র। একেবারে নিষিদ্ধ পল্লী  থেকে রাজবাড়ীতে। তাহলে তো আর কথাই নেই।  তো উড়ছে।মনটা ভীষন উসখুস করছিল। ছেলেটা নিজে আসেনি। গাড়ী পাঠিয়ে দিয়েছে। 

যাওয়ার আগে পিছন ফিরে পূর্ণা  বললো, "এখানে তুমিও থেকে আর কি করবেকটা দিন অন্য কোন মেয়ে ধরে দালালিটা চালিয়ে নাও। তারপর ওকে বলে তোমারও একটা ব্যবস্থা আমি করে দেব।"মুখে একটা ফ্লাইং কিস্ ছুঁড়ে পূর্ণা চলে গেল। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে আমি দেখছি এই পল্লীর কামদেবী পূর্ণার চলে যাওয়া আর ভাবতে লাগলাম - তাহলে আবার যদি কোনদিন এভাবে

......…………………………………

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন