শনিবার, মার্চ ২

পরকীয়া পর্ব- ষষ্ঠ

  


বাড়িটা বিভিন্ন আলোয় আলোকিত হয়ে উঠেছে। এখন  গ্রামে অনেকটা রাত ঘড়িতে ১১টা বেজে ৩৫ মিনিট।কিন্তু বিয়ে বাড়িতে রাত জাগা চলে।খাওয়া দাওয়া শেষে সবাই ছাদে। ছাদে বসে সব ভাইবোন মিলে লুডু খেলবে ঠিক করা হয়েছে। মালিহা আসেনি দেখে মাহমুদ ডাকতে গেলো মালিহার রুমে। এই দিকে মালিহা বসে বসে আরমানের কথা ভাবছে  আরমান আজ সারাদিনে একটি বার  ফোন দেয় নি মালিহাকে। একটা বিবাহিত নারী কি চায়?  এইতো তার স্বামী তাকে মন প্রাণ উজাড় করে ভালোবাসবে। একটা মেয়ের জীবনে স্বামীর ভালোবাসা অনেক মূল্যবান। সেখানে মালিহা আরমানের থেকে  কিছুই পায় নি। মালিহার কতো স্বপ্ন ছিলো কিন্তু আরমানকে বিয়ে করে কিছুই পায় নি। এটাকি প্রাপ্য ছিলো মালিহার। একজন স্বামীর স্পর্শে পৃথিবীর সব সুখ থাকে। সেখানে মালিহা রাহুলের স্পর্শে সব সুখ খুজে পেয়েছিলো রাহুলের কথা মনে পরতেই মালিহার সমস্ত শরীর জুড়ে শিহরণ জাগে।মালিহার হার্টবিট বেড়ে যায়।মালিহা নিজের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছে। সে নিজেই নিজের শরীরে স্পর্শ করতে শুরু করে। নিজের জিব্বা দিয়ে ঠোঁটগুলো স্পর্শ করে।মনে হচ্ছে মালিহা অন্য জগতে আছে। মাহমুদ মালিহার রুমের বাহির থেকে। মালিহার নাম ধরে ডাকছে মালিহা কোন সাড়া দেয়না। মাহমুদ রুমের দরজাটা খুলে ভিতরে তাকালে দেখতে পায় মালিহা তার শাড়ি খুলে দাড়িয়ে আছে। আরে মালিহা কি করছিস?  তোর মাথা ঠিক আছেতো। বলে মালিহার রুমে ডুকে দরজাটা লক করে দেয়। এবং মালিহার শাড়িটা হাতে নিয়ে পড়িয়ে দিতে যায়। মাহমুদ যখন শাড়ির এক পাশ ধরে পেটের কাছি গুজে দেয়। তখন মাহমুদের হাত মালিহার পেটে লাগে। মালিহা যেন কোন পুরুষের উপস্থিতি টের পেলো। তার মন খুশিতে নেচে উঠলো। এতোখন মালিহার শরীর জ্বলে যাচ্ছিলো। মালিহা মাহমুদ কে জড়িয়ে ধরে। মাহমুদ নিজেকে ছাড়িয়ে নেয়ার অনেক চেষ্টা করে। কিন্তু মালিহা মাহমুদকে ছাড়তে নারাজ। দেখো মাহমুদ ভাইয়া তুমি যদি নিজেকে আমার কাছে উজাড় করে না দেও। আমি চিৎকার করব আর সবাইকে বলবো তুমি আমার সাথে জোড়া করছিলে। আচ্ছা মালিহা তোর কি হয়েছে। এগুলো কি বলছিস তোর স্বামি শুনলে কি বলবে?? তোমাকে সব বলবো কিন্তু পড়ে। এই বলে মালিহার নিজের থেকে মাহমুদ কে জড়িয়ে ধরে ঠোঁটের ঠোঁট দিয়ে চুমু দেয়। মাহমুদের সমস্ত শরীরে চুমু দেয়। মাহমুদ এখনো পাথরের মতো দাড়িয়ে আছে। রাত হওয়া শুবাধে মাহমুদ লুঙ্গী পড়া ছিলো। মালিহা একটানে  মাহমুদের লুঙ্গী টা খুলে ফেলে দিয়ে মাহমুদের সামনে হাটু ঘেড়ে বসে পড়ে। মালিহার স্পর্শে মাহমুদের মাংসপিণ্ড লৌহদন্ডের নেয় হয়ে উঠেছে। মালিহা লৌহদন্ডের ন্যায় মাংসপিণ্ড কে দেখে ক্ষুদার্থ বাঘিনীর মতো হয়ে উঠে এবং মুখে পুরে চুষতে থাকে। মাহমুদ এখন নিজের কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলেছে। তার শরীরে আগুন জ্বলছে। সমস্ত সীমানার বাধ ভেঙ্গে গেছে মাহমুদ মালিহাকে কোলে তুলে নিয়ে বিছানায় শুইয়ে দিয়ে। মালিহার কপালেচোখের পাতায়গালে,চুমু দেয় ঠোঁটে ঠোঁট দিয়ে জিব্বার সাথে জিব্বা লাগিয়ে চুষতে থাকে। মালিহা ঠিক যেন এর অপেক্ষায় ছিলো। আলতো হাতে মাহমুদ মালিহার পেট স্পর্শ করে মালিহা ঘুঙ্গরে উঠে মাহমুদ তখন হাত দিয়ে মালিহার বুকে আলতো স্পর্শ করে চাপ দেয়। মালিহা মাহমুদ কে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে। মাহমুদ মালিহারে ঘারে মুখ ডুবিয়ে চুমু দিতে দিতে যখন বুকের কাছে ঠোঁটে নেয় মালিহা তখন মাহমুদের মাথাটা শক্ত করে তার বুকের সাথে চেপে ধরে। মাহমুদ মালিহার বুক চুষে দেয় জিব্বা দিয়ে আলতো স্পর্শ করে আবার চুষে চুষতে থাকে  আর হাত নাভি হয়ে মালিহার উরুসিদ্দির সিধিতে স্পর্শ করতে থাকে। সেই সাথে মালিহা কেপে কেপে উঠে মাহমুদ কে আরো শক্ত করে জড়িয়ে ধরে।মাহমুদ খেয়াল করল মালিহা উত্তেজনায় অস্হির।মাহমুদ  সিধির উপরে আঙ্গুল চালাতে লাগল।  সেই সুখে মালিহা চরম উত্তেজনায় মাহমুদের  হাত চেপে ধরে কান কানে বলতে লাগল। আর পরছিনাপ্লিজ আমাকে আরো সুখ দাও। মাহমুদ আবারো মালিহার উন্নত ভরাট বক্ষের পীনউন্নত বোটা মুখে ভরে নিয়ে মনের সুখে চুষতে লাগল। মালিহার নিশ্বাসের আওয়াজ শুনা যাচ্ছে। আহহহহহ্ উউফফফফ্ মালিহার  প্রতিটি আওয়াজ মাহমুদ কে পাগল করে দিচ্ছে। মাহমু  আঙ্গুল আস্তে করে উরু সিধির সিতির ভিতর ডুকাতে থাকল। মালির সেই নরম জায়গাটা রসে টুইটুম্মুর। রস যেন গলিয়ে নিচে পড়ে যাচ্ছে। মাহমুদ সেই রস একটুও নিচে পড়তে দিতে চায় না। তাই সে মালিহার উরুসিদ্দির সিথিতে তাহার নরম জিব্বাটা দিয়ে স্পর্শ করে। সিথির ভিতরে জিব্বাটা প্রবেশ করায়।এবং চুষতে থাকে। মালিহা এখন আর সহ্য করতে পাড়ছিলো না মালিহার সমস্ত শরীর কাপছিলো মাহমুদ চুমু দিতে দিতে মালিহার কানের কাছে মুখ দিয়ে জিজ্ঞাসা করলো কেমন লাগছে মালিহা। এবার কি চরম সুখে সুখী করব তোমাকে?  মালিহা উত্তর দেয় না। তখন মাহমুদ ইচ্ছে করে তার আঙ্গুল  আস্তে করে উরু সিধির সিতির ভিতর ডুকাতে থাকল। মালির সেই নরম জায়গাটায়। মালিহা সহ্য করতে না পেরে শক্ত লৌহ পিন্ডটা হাত দিয়ে ধরে অস্তে করে  ডুকিয়ে দিল শুভংকরের ফাকে।একি সঙ্গে চরম সুখে খেঁকিয়ে উঠল মালিহা।আহহহহহহ্ উউফফফফ্ কি শান্তি। মালিহা পরম সুখে আজন্ন। মাহমুদের মোটা শক্ত লম্বা লৌহ পিন্ড পুরোটাই ডুকিয়ে এক আদিম খেলায় মেতে উঠেছে ততক্ষনে মহমুদ। ভাললাগার সুখের লালায় সাঁতার কাটছে লৌহ পিন্ড। মালিহাও  পরম শান্তিত পেয়েছে। চরম তৃপ্তির সুখে মালিহার  দু'চোখ বেয়ে  অশ্রু ফোটা গড়িয়ে পড়ছে। এই সুখ সে আরমানের থেকে চায়। যদি আরমান মালিহাকে।তৃপ্তি দিতে পারতো মালিহা পৃথিবীর অন্যকোন পুরুষের দিকে তাকাতো না।  মাহমুদ ফ্রেশ হয়ে ছাদে চলে যায়। সেখানে সবাই লুডু খেলায় ব্যস্ত। মাহমুদ  মালিহার কথা কারোর মনে আসেনি। মালিহার বাবা এসে সবাই কে খেলা বন্ধকরে শুয়ে পড়ার তাড়া দেয়। রাতের অন্ধকার কাটলেই কাল মুমুর গায়ে হলুদপরশু বিয়ে। আজ না ঘুমালে  আগামি পরশু রাত জাগতে পারবেনা।তাই সব ছেলেরা ছাদে শুয়ে পড়ে। ছাদে আগে থেকেই শোয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছিলো। মুমুর বিয়ে হয়ে গেলে আর  মালিহার সাথে রুম শেয়ার করতে পারবেনা। এই ভেবে মুমু মালিহার সাথে শোয়ার জন্য মালিহার রুমে যায়। আজ দু বোন খুব খুশি মুমু খুশি তার পছন্দের মানুষটি  আর একদিন পর সম্পূর্ণ ভাবে তার। আর মালিহা আজ চরম তৃপ্তি পেয়ে খুশি। শারীরিক সম্পর্ক যেন মালিহার কাছে নেশার মতো। যখন পায় তখন ভালো থাকে না পেলে শরীর জ্বলে পাগলের মতো করে একটু তৃপ্তির জন্য। মাহমুদকে রাহুলের থেকেও বেষ্ট মনে হচ্ছে মালিহার কাছে। মালিহা তৃপ্তির সুখ নিয়ে শুয়ে পড়ে। অন্যদিকে আরমান মালিহার কথা ভাবছে। কাল যখন যাবে মালিহাকে আরমান তার প্রাপ্য আদর দিবে। মালিহা আরমানের ভালোবাসা পেয়ে কতোটা সুখি হবেআবার আরমানের মনে ভয়  করছে। এই ওষুধ কাজ করবে কি নাদ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগছে আরমান। তার চোখে ঘুম নেই মালিহার  ভাবনায়। অন্যদিকে রাহুল ছাদে শুয়ে শুয়ে চিন্তা করছে সে মালিহার সাথে যা করেছে তা কি ঠিক করেছেশারীরিক সম্পর্কের জন্য এতোটা ডেস্পারেট হয়ে উঠে কেন? আমার সব জানতে হবে। এই মালিহাকে মাহমুদ কতোই না ভালোবাসতো। কিন্তু বলতে না পারার কানে মালিহা অন্যকারো হয়েগিয়েছে। এখনও মালিহার জন্য মাহমুদের মনে ভালোবাসা আছে। যাকে একবার মন থেকে ভালোবাসায় হয় তাকে কি কখনও ভোলা যায়??আরো কতোশত ভাবনায় ভিভোর হয়ে উঠে মাহমুদ। ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পড়ে। আরো একটি নতুন সকালের আাশায়।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন