নির্ধারিত দিনে নীলাভ আর নুপুরের বিয়ে সুসম্পন্ন হয়েছে।হিসাব মতো আজ ওদের কালরাত্রি।কিন্তু নিলাভর রাত যেন আজ কাটেনা।বড্ড লম্বাএই রাত তার কাছে।নুপুরকে নিজের করে পাওয়ার জন্য সে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।
পরেরদিন সকালে,,,,, বাড়ি ভর্তি লোকজন।ভাত কাপড়ের আয়োজন হচ্ছে জোরকদমে তারপর সন্ধ্যেয় রিসেপশন। নিলাভর মা:(একটা লাল টুকটুকে জামদানি শাড়ী দিয়ে ও সোনার একটা হার,দুটো ঝুমকো,দুটো বালা দিয়ে)বৌমা স্নান করে তৈরি হয় নাও ভাত কাপড়ের জন্য।
নূপুর:ঠিক আছে মা।
দুপুরে,,,, সবাই নুপুরকে নিয়ে আসছে।ওই সারি গয়না পরে ছুলতা খোপা করে ও খোঁপায় বেলফুলের মালা দিয়ে অপরূপা লাগছে। নীলাভ একটা লাল পাঞ্জাবী ও সাদা পাঞ্জাবী পরেছে।নীলাভ নূপুর কে দেখে চোখ সরাতে পারছে না। ভাতকাপর হয়ে গেছে। রিসেপশন কমপ্লিট।
এবার সেই মাহেন্দ্রক্ষণ ফুলসজ্জা।নিলাভর চাওয়া সেই সময় যখন ও ওর নূপুর কে নিজের করে পাবে।একেবারে নিজের করে। ফুলসজ্জা ঘরে নূপুর একটা ময়ুরকন্ঠী রঙের শাড়ী পরে ও ফুলের গয়নায় সেজে বসে রয়েছে।ঘরটা অসাধারণ সুন্দর ভাবে সাজানো বিছানায় গোলাপ দিয়ে সাজানো র সারা ঘরে মোমবাতি যার আলোয় নুপুরকে আরো মহময়ী লাগছে।
নীলাভ:তুমি কি এই বিয়েতে রাজি ছিলে?
নূপুর:হুম ছিলাম।
নীলাভ:যদি আজ আমি তোমার মাঝে হারিয়ে বেপরোয়া হয়ে উঠি তাহলে তোমার কোন আপত্তি থাকবে?
নূপুর:(মাথা নেড়ে) না।
নীলাভ ধীরে ধীরে নুপুরের গা থেকে ফুলের গয়না গুলো খোলে ওর চুল খুলে দেয়।তারপর ওকে পিছন দিকে ঘুড়িয়ে চুল সরিয়ে পিঠে চুমু খায়।জিভ দিয়ে চাটে।গা থেকে আঁচল ফেলে দেয়।ব্লাউজ খূলে অন্তর্বাস খুলে দেয় তারপর সামনে ফেরায় আর নুপুরের উন্মুক্ত স্তন এ মুখ ডোবায় ধীরে ধীরে চার দিক চাটতে চাটতে স্তনবৃন্ত চুষতে থাকে এবার নীলাভ বেপরোয়া হয়ে ওঠে ধীরে ধীরে কামড় বসাতে থাকে।।। এদিকে নূপুর শীৎকার দিতে দিতে আবেশে চোখ বুজে নেয়। নীলাভ দুই স্তনই চেটে চুষে কামড়ে টিপে লাল করে দেয়।যখন ছাড়ে তখন ঘরের মোমের আলোয় বৃন্তদুটো ফুলে রয়েছে আর লালায় চকচক করছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন