সোমবার, জুন ৫

যৌন আবেদন (কঠোর ভাবে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য) পর্ব 3

 

নুপুরের ফর্সা গোল গাল গুলো  লজ্জায় লাল হয় গেছে।নীলাভ এবার নুপুরের ঠোঁট নিজের ঠোঁটে নিয়ে চুস্তে থাকে।নূপুর নীলাভ ওর বজ্র কঠিন পুরুষ অঙ্গের উপস্থিতি অনুভব করছিল ওর পেটে।ধীরে ধীরে ওরা আদিম খেলায় মেতে উঠল।

 

 

পরদিন সকালে,,, জানালা দিয়ে সূর্যের আলো এসে নুপুরের মুখে পড়ছে আর নীলাভ একমনে ওকে দেখে যাচ্ছে।আসলে সূর্যের আলোয় নুপুরের মুখটা আরো মায়াবী লাগছে।নূপুর নিলাভর বুকে জড়িয়ে শুয়ে রয়েছে।ওর নগ্ন বুক নীলাভ কে আবার উত্তেজিত করে তুলছে।নীলাভ নিজের কামনার উপস্থিতি টের পাচ্ছে।ও আর নিজেকে ধরে রাখতে না পেরে আবার নুপুরের নগ্ন বুকে মুখ ডোবালো ধীরে ধীরে কামড় বসাতে লাগলো যার ফলে নুপুরের ঘুম ভেঙে যায় চিৎকার করে পরে নিজের উপরে নিলাভকে ওই অবস্থায় দেখে লজ্জায় বালিশে মুখ  লুকায়।এদিকে নীলাভ আবার desperate  হয়ে উঠেছে।ধীরে ধীরে ওরা আবার সেই আদিম খেলায়  মেতে ওঠে।

 

সকাল 9তায় নূপুর উঠতে যাবে বিছানা থেকে সেই সময় নীলাভ ওকে বুকে জড়িয়ে ধরে আর জিজ্ঞাসা করে নীলাভ:কাল রাত কেমন লাগলো তোমার?জানো আমি খুব উপভোগ করেছি কতদিন অপেক্ষায় ছিলাম কবে তোমায় নিজের করে পাব আজ পেলাম এবার থেকে আমি চিরকাল নিজেকে তোমার মধ্যে ডুবিয়ে রাখব প্রেয়সী।জানো এই বাড়িতে মা বাবা কেউ থাকে না আমি একা থাকতাম তাই তুমি নিজের মতো থাকতে পারো  এটা তোমার নিজের সংসার।      

 

 

নূপুর নিলাভর প্রথমের কথা গুলো শুনে লজ্জা পেয়ে যায় পরের কথা শুনে সম্মতি দিয়ে মাথা নাড়ে।

নূপুর:একটা কথা বলবো?

নীলাভ:একটা কেন একশো তা কথা বলো প্রেয়সী।

নূপুর:আমি লেখা পড়া করতে চাই করাবে???? নীলাভ:অবশ্যই।তুমি কতদূর লেখা পোড়া করেছ?

নূপুর:ক্লাস 12 পাশ।

 নিলাভ:কি নিয়ে পড়তে চাও?

নূপুর:নাচ নিয়ে,,নাচ আমার সাধনা।

নীলাভ :বেশ  তাই হবে কোন অসুবিধা নেই আমি কালকেই কলেজে ভর্তি করে দিয়ে আসবো।

নূপুর:(মনে মনে)এত্ত সুখ আমার কপালে লেখা ছিল ভগবান্?  বলে চোখ ছল ছল করে ওঠে।

নীলাভ:কি হল তোমার??কাঁদছ কেন?

নূপুর:কই নাতো আসলে এটা খুশি জল।

নূপুর:দেখি এবার আমায় ছাড় উঠতে হবে।অনেক দেরি হয়ে গেল।এবাবা 10:30 তা বাজে কত বেলা হয়ে গেল।

নীলাভ:না ছাড়ব না।হোক দেরি। বলে নীলাভ আরো জোর করে জড়িয়ে ধরল।

নীলাভ:আগে সকালের গিফট দাও।

নূপুর:কি গিফট??

নীলাভ গল বাড়িয়ে দেয়।নূপুর লজ্জা  পেয়ে যায় আর বলে  ওসব আমি পারব না।

নীলাভ:আমিও তাহলে ছাড়ব না।

অবশেষে নিরুপায় হয়ে নূপুর আলতো করে ভালোবাসার স্পর্শ নিলাভর গেলে এঁকে দিয়ে ছুতে চাদর জড়িয়ে বাথরুমে চলে যায়।তা দেখে নীলাভ মুচকি হাসে।

 

 

 

কিছুক্ষণ পরে,, নূপুর স্নান করে একটা তওয়ালে জড়িয়ে বের হয় বাথরুম থেকে আসলে যাওয়ার সময় কাপ নিতে ভুলে গেছিলো।ওর চুল খোপা করা তা থেকে জল পরে পিঠ হয়ে তওয়ালের মধ্যে ঢুকে যাচ্ছে।যা ওর পিথকে আরো হয় পড়ছে কিন্তু সে নিজেকে বোঝালো আর না আবার দুপুরে এখন নিচতলায় যেতে হবে নাহলে মা বাবা কি ভাববে।বলে সে বাথরুমে চলে যায়।স্নান করে বের হয় দেখে যে নূপুর একটা লাল ব্লাউজ এর সাথে কালো শাড়ী পরে আছে।ওর গায়ের উজ্জ্বল রঙে তা যেন ফুটে উঠছে।খুব সুন্দর লাগছে।নূপুর মাথায় সিঁদুর দিয়ে চুল ছেড়ে নিচে যায়।

 

 

নীলাভ রেডি হয় নিচে যায়।গিয়ে ব্রেকফাস্ট করে ।নূপুর ওর শাশুড়ি কে কাজে হেল্প করতে থাকে ওর শাশুড়ি বলে তারা মানে নিলাভর মা বাবা আজ দুপুরে খেয়ে বিকেলে গ্রামের বাড়ি চলে যাবে। তা শুনে নূপুর বলে আরো কয়েকটা দিন থেকে যাওয়ার জন্য কিন্তু তার শাশুড়ি জানায় ওদিকে ওর শশুরের অনেক কাজ বাকি আছে।তাই যেতেই হবে।নূপুর চুপ করে যায় ওদিকে নীলাভ খুব খুশি।এদিকে সারাদিন নানা কাজের বাহানায় নূপুর আর নিলাভর কাজে যায় না তাই  নিলাভ বেশ রেগে আছে।যেহেতু মা বাবা চলে যাবে তাই আর দুপুরে সোয়া হবে না এদিকে দুপুরে খেতে বসে নীলাভ একটাও কথা বলছে না দেখে নূপুর বুঝতে পারে নীলাভ রেগে আছে

বিকেলে,,, নীলাভ:আমি মা বাবা কে ট্রেনে তুলে দিয়ে আসছি।যেন একটু সাবধানে থাকা হয়।(নিচ থেকে চিত্কার করে বলে)   বলে চলে যায়।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন