প্রত্যুষ প্রভাতে ঘুম ভাঙ্গলো মালিহার। জানালা দিয়ে বাহিরে তাকালে অন্ধকারি মনে হবে। ফজরের আযান হয়েছে কিছু সময় হয়েছে। বাড়ির সবাই ঘুমিয়ে আছে। মালিহা বাহিরের দিকে বের হলো একটু ঠন্ডা ঠান্ডা ভাব শীত আসছে সামনে এযেনো শীতল বাতাসে শীতল ছোঁয়াতে শীতের আগমনবার্তা দিয়ে যাচ্ছে । মালিহার এই হালকা শীতল আবহাওয়া বেশ ভালো লাগে। মালিহা পা বাড়ালো মাহমুদের রুমের দিকে। মাহমুদা কি করেছে জেগে আছে নাকি নাক ডেকে ঘুমিয়ে আছে। মালিহা মাহমুদের রুমে এসে অটো লক খুলে ডুকতেই দেখে মাহমুদ ট্রাউজার পড়ছে। মালিহার কিছু বুঝতে বাকি রইলো না। মাহমুদ দা
আমি থাকতে তুমি এসব কি করছো হস্তমৈথুন। এগুলো করা ঠি না তুমি জানোনা।আমতা আমতা করে মাহমুদ বলতে লাগলো কি করব বলো তুমিতো রাতে কাজ শেষ হওয়ার পরে চলে গেলে। আমার ঘুম আসতে ছিলোনা কিছুক্ষন হাটাহাটি করেছি তাও ঘুম আসছে না। তার পরে তোমার ভাবনায় বিভোর হয়েছি আমি। তোমার ভাবনার রেশে আমার যন্ত্রটা সক্রিয় হয়ে দাড়িয়ে পড়েছে অনেক চেষ্টা করেও
তাকে থামাতে পাড়ছি না
তাই তাকে শান্ত করার একটু প্রয়াস মাত্র। মালিহা হো হো করে হেসে উঠলো। মাহমুদ কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে নিচের দিকে তাকিয়ে রইলো।মালিহা চলে আসাতে মাহমুদের সক্রিয় ইঞ্জিন টা বন্ধ করতে পারেনি তাই সে ট্রাউজারের মধ্যে তাম্বু খাটিয়ে মালিহার দিকে উকি ঝুকি দিচ্ছে। মালিহা বেশ ভালোই বুঝতে পারছে তা। মালিহা একটু এগিয়ে গিয়ে মাহমুদের কাছাকাছি হয়ে তাম্বুর উপর হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। মাহমুদ চোখটা বন্ধ করে ফেললো মালিহার হাতের স্পর্শ পেয়ে। মালিহা মাহমুদের দিকে তাকিয়ে তা লক্ষ করলো বেশ। কিছুক্ষন এভাবেই চলতে থাকলো মালিহা ট্রাউজারের ফিতা ধরে টান দিতেই ট্রাউজার নিচের দিকে পড় যায় শর্টপ্যান্ট ভিতরে বড্ড লাফালাফি করছে মেশিনটা। মানে হচ্ছে যদি তার ক্ষমতা থাকতো তবে সে শর্ট প্যান্ট ছিড়ে বেড়িয়ে আসতো। মালিহা ওর হাতটা দিয়ে মাহমুদের সক্রিয় মেশিনের উপর দিয়ে দিলো। আর মেশিনগান টাকে ধরে উপর নিচ করতে লাগলো
। একপর্যায়ে মালিহা মাহমুদের সামনে বসে মেশিনগানটা ধরে ডলছে
আর মাহমুদ তখন মেশিনগানটা মালিহার মুখের কাছে নিয়ে এসে ধরলোআর বললো। ভালো করে চু....তে। মালিহা কথামতো
ভালো করে চু.......তে শুরু করলো।মাহমুদ নিচের দিকে তাকিয়ে দেখলো মালিহা মেশিনটা পাগলের মতন
চা.........ছে আর। আ আ আ আ আ করে শব্দ করছে। মাহমুদ ওর মাথাটা টা ধরে মুখে.......
শুরু করলো। মালিহা কোমর দুলানো খেতে খেতে।আ আ আ করে শব্দ করছি। আর লম্বা লম্বা নিঃশ্বাস নিচ্ছিল । এবার তুল বিছানায় নিয়ে দলো এবং তাড়াতাড়ি ওর ভেজ গহব্বরে জিভ ঢুকিয়ে চু.....তে শুরু করলো। চুষ.......চু.......তে ওর দিকে তাকিয়ে দেখলো একটা হাত দিয়ে নিজের মুখটা চেপে ধরে আছে। মাহমুদ কোন কথা না বলে শুধু
........ ষতে থাকলো। শেষ পর্যন্ত থাকতে না পেরে। নিজের পা দুটো ফাঁক করে। মাহলিহার মাথাটা ওর গহব্.....
তে চেপে ধরল।মাহমুদ বুঝতে পারলো ওর প্রচন্ড..........উঠে গেছে। মাহমুদ আবার তার মনের মত ওর
.......... চুষতে শুরু করলো। আর দুটো আঙ্গুল দিয়ে ওর নিচের........
চ দিতে শুরু করলো মালিহা আর সহ্য করতে না পেরে। নিজের...........আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিল। আর আঙ্গুল দুটো বার করে। মাহমুদ
কোন কথা না বলে সোজা মালিহার
....... মুখ দিয়ে কামড়াতে
শুরু করলো মালিহা আপন
মনে আহ আহ আহ আহ করতে শুরু করলো। মাহমুদের। সিংহ
বাবাজি মালিহার...........
ঢোকার জন্য
লোহার মতো শক্ত হয়ে আছে। দেরি না করে সোজা পা দুটো কাধে নিয়ে........
মাথাটা ওর.......
ঘষতে শুরু করলো ও তখন আহ আহ আহ আহ করতে শুরু করলো। মাহমুদ...........
মালিহার...... একটা চাপে ঢুকিয়ে দিলো। ও তখন চিৎকার করে উঠলো উুুুআআআআআআআ।মাহমুদ মালিহা
উুুুুুউুউুউুউু আহহহহহ করতে শুরু করল। মিনিট দুয়েক .
......... করার পর মাহমুদের
……… আরো মোটা হতে শুরু করলো। মাহমুদ এবার জোরে জোরে
.....………চালাতে শুরু করলো। একসময়ে দুজনেই তৃপ্ত হয়ে একে অন্যকে চুমু খেলো। সময় তার নিজেস্ব গতিতেই চলছে মুমুর বিয়ের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ হলো। আত্মীয়-স্বজন যে যার বাড়িতে চলে গিয়েছে। মালিহার ও বিদায়ের লগ্ন হয়ে এলো। আজ বিকালে আরমান নিতে আসছে মালিহাকে। মাহমুদ ও চলে যাবে তার কর্মস্থলে। মাহমুদের ছুটি আরো একদিন আসে শেষ হয়েছিলো। মালিহার জন্য ফোন করে ছুটি বাড়িয়েছিলো। আজ যেহেতু মালিহা চলে যাচ্ছে তাই মাহমুদও রাতের গাড়িতে
ফিরছে তার কর্মস্থল তামিলনাড়ু তে।………………………………………………………………
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন