মালিহা রুমের সামনে আসতেই মাহমুদ হা হয়ে তাকিয়ে রইলো। এই রুপে মালিহাকে আজ প্রথম দেখছে মাহমুদ। মাহমুদ দরজার সামনে এসে মালিহাকে কোলে তুলে নিয়ে খাটে লম্বা করে শুইয়ে দিলো আর অপলক দৃষ্টিতে মালিহার চেহরা দেখতে থাকে ওর লাল টুকটুকে ঠোঁট যা দেখে মাহমুদ নিজেকে আর কন্ট্রোল করে রাখতে পারছিল না।,শেষে আসতে করে ওর লাল ঠোটে একটা লম্বা কিস করে দিলো 5 মিনিট কিস করে মাহমুদের কাছে মালিহার ঠোঁট ভীষণ মিষ্টি লাগছিলো। ,তারপর আস্তে করে ওর কপালে কিস করলো,তারপর ঘাড়ে কিস করলো,এমন করতে করতে ওর বুকের উপর এসে থেমে গেলো,তখন দেখলো মালিহা চোখ খুলে মাহমুদের দিকে তাকিয়ে আছে। মাহমুদ কিছু বুঝার আগেই
জড়িয়ে ধরলো আর বলতে থাকলো ”
come on ,do it again i am feeling well” মাহমুদকে আর কে আটকায় এক ঝটকায় ওর বুকের ওপর থেকে ওর বক্ষবন্ধনিটা টান দিয়ে খুলতে গিয়ে ছিঁড়ে ফেলে তারপর বলতে থাকে” মালিহা আমি এখন যা করবো তোমার অনেক ভালো লাগবে মালিহা বললো “আসো তাহলে আমার আগুন টা নিভিয়ে দাও,আর আমাকে ভাসিয়ে দাও,সারা রাত ধরে ভাসতে চাই আমি তোমার উত্তাল জোয়ারে । মাহমুদ ওর এই কথা শুনে সেই গরম হয়ে, ওর নিচের কাপড় সমেত প্যান্টি টা খুলে ছুড়ে ফেলে ওর উরুসিদ্দির সিধির দিকে তাকিয়ে দেখে আর সেই আরো গরম হতে থাকে, মাহমুদের পুরঞ্জন
6 থেকে 7 ইঞ্চির হয়ে গেলো এখন শর্ট প্যান্টের ভিতর থাকতে পারছিলনা তাই মাহমুদও তার প্যান্ট খুলে ফেললো, এখন ওই ঘরে মাহমুদ আর মালিহা পুরো উলংগ হয়েছিলো, মালিহা মাহমুদকে জড়িয়ে ধরে খুব কিস করতে লাগলো কপালে ঘাড়ে ঠোট ,নাকে,চোখে, মাহমুদ এখন এতটাই হিংস্র হয়ে গিয়েছে যে মালিহা কে বেডের ওপর ফেলে ওর উন্নত ভরাট বক্ষ গুলো খুব জোড়ে টিপে ধরলো আর সাথেই ওর উরুসিদ্দির সিধির ভিতর সোজা জিভ ঢুকিয়ে এমন কড়া ভাবে চেটে দিলো যে মালিহার মুখ থেকে চিৎকার বেরিয়ে গেলো “আহঃ মাহমুদ দাঁহহ আহ্ আই ইসস এই আহঃ খুব ভালো লাগছে মাহমুদ করো ভালো করে চাটতে থাকো। আহহহহ সোনা মাহমুদ দাহহহহ্ করো ,মাহমুদও তখন ওকে আরো বেশি পাগল করার জন্যেই ওর সিধির ভিতর 1 টা আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিয়ে খুব জোরে জোরে নাড়ানো শুরু করলো,আর একদিক দিয়ে জিভ দিয়ে ওর সিধির বেদি কে চাটতে থাকলো।মালিহা এমন পাগল হয়ে গেলো যে মাহমুদের মাথা চেপে ধরলো ওর থাই দিয়ে আর হাত দিয়ে চুল টানতে শুরু করলো। এমন ভাবে উরুসিদ্দির সিধিতে চেটেছে যে এর থেকে সাদিষ্ট আর কিছু নেই,এমনিতেও মালিহার উরুসিদ্দির সিধির টেস্টে একদম টকদইয়ের মত লাগছিল মাহমুদের কাছে হালকা নোনতা আর একটু টক টক, ওর সিধির ভিতর থেকে এখন হালকা হালকা ভিজা শুরু করলো,মাহমুদ তখন তার মুখ তুলে ওখানে 3 টি আঙ্গুল ঢুকিয়ে সেই নাড়ানো শুরু করলো মালিহা এখন “ও মাআআআআ আহহহহ ইসসসসসস আশহ্হঃ আহহহ আহহহ আহহহ উফফ্ জান আমার বেরোবে এমন হচ্ছে বলতে লাগলো। মাহমুদ জানতো মালিহার জন্যে ও প্রথম নয় কিন্তু এরপর আর ওর কোনো দ্বিতীয় থাকবেনা,মালিহার যোনাঙ্গে এখন মাহমুদের আঙ্গুল গুলে কে চেপে ধরলো মালিহা।,তখন
মাহমুদ আঙ্গুল বের করে একটু চুষে নিলো তারপর জিভ দিয়ে আরো চুষতে শুরু করলো, এমন করতে করতে প্রায় 10 মিনিট হয়ে গেলো এতক্ষন পর মালিহা একটা ফিনকি দিয়ে ওহহ মাঁহহহহ বলে
উঠলো তবুও মাহমুদ থামলো না চুষতেই থাকলো ওর জলের একটা ফোটাও নিচে পড়তে দিলো না।মালিহা আর পারছিলোনা
বললো তোমার পুরঞ্জন দাও আমি চুষবো মাহমুদ তখন 69 পোজ নিয়ে ওকে ওর পুরঞ্জনটা
দিলো ওর মুখের ভিতর ঠেসে আর কোমর দুলাতে শুরু করলো। মালিহা মাহমুদের
নিচে ছিল বলে ওর পুরঞ্জনটা
একবারে ওর গলা অব্দি যাচ্ছিল, যাতে ওর এখন একটু সাস নিতে অসুবিধা হচ্ছিল, তবুও মাহমুদ ছাড়লো না।মালিহার জননেন্দ্রিয়র আনাচি কানাচি
মাহমুদ জিভ দিয়ে চেটেই যাচ্ছিলো মালিহা এখন নিজের
চুষা আর মাহমুদের কোমর দোলানো মুখে খেয়ে আর থাকতে না পেরে
“আহহহহ আহহহ আহহহ ওহঃ ওহঃ ওহঃইস ইসস ইসস ইসস মাহমুদ দাআহ্হঃ “বলে চোখ
বুজিয়ে দিলো মাহমুদ তখন ওর থেকে মুখ সরিয়ে ওকে একটু রিলিজ করে। আলতো করে বুকে স্পর্শ করতে থাকল। আর হাত নাভি হয়ে মালিহার উরুসিদ্দির সিধিতে স্পর্শ করতে থাকল।সেই সাথে মালিহা কেপে কেপে মাহমুকে আরো শক্ত করে জড়িয়ে ধরল।মাহমুদ খেয়াল করল মালিহা উত্তেজনায় অস্হির।মাহমুদ সিধির উপরে আঙ্গুল আর পরছিনা সোনা, আমাকে আরো সুখ দাও। মাহমুদ মালিহার উন্নত ভরাট বক্ষের পীনউন্নত বোটা মুখে ভরে নিয়ে মনের সুখে চুষতে লাগল। মাহমুদ আঙ্গুল আস্তে করে সিধির ভিতর ডুকাতে থাকল। মালির সেই নরম জায়গাটা রসে টুইটুম্মুর। রস যেন গলিয়ে নিচে পড়ে যাচ্ছে। মালিহা সহ্য করতে না পেরে শক্ত লৌহ পিন্ডটা হাত দিয়ে ধরে অস্তে করে ধরে ডুকিয়ে দিল শুভংকরের ফাকে। সুখে খেঁকিয়ে উঠল মালিহা। আহা কি শান্তি। মাহমুদ যেন মালিহাকে আজ সত্যিই স্বর্গীয় সুখে ভাষিয়ে দিলো।মালিহা পরম সুখে আজন্ন। মাহমুদ মোটা শক্ত লম্বা লৌহ পিন্ড পুরোটাই ডুকিয়ে এক আদিম খেলায় মেতে উঠেছে ততক্ষনে। ভাললাগায় সুখের লালায় সাঁতার কাটছে লৌহ পিন্ড। মালিহার চোখের কোনা হয়ে সুখের অশ্রুফোটা গড়িয়ে পরলো। মাহমুদ তাকিয়ে দিখছিলো। মালিহা চোখ বন্ধ করে এক লম্বা নিঃশ্বাস নিলো। যেন বহু কাল বহু বছর পরে মুক্ত বাতাসে মুক্ত বিহঙ্গ হয়ে মুক্তির নিশ্বাস নিলো।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন