মালিহা দরজাটা ঠেলে ভিতরে প্রবেশ করে ভিতর থেকে দরজাটা লক করে দেয়। মাহমুদ গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। ঘুমান্ত মাহমুদকে দেখতে ভীষন সুন্দর লাগছে মালিহার আর
মাহমুদের ঘুম ভাঙাতে ইচ্ছে হলো না। মালিহা মাহমুদের পাশে বসে তার পুরুষাঙ্গে হাত দেয় লুঙ্গীর উপর থেকে। একটু আলতো চাপ দেয় আতলো চাপে পুরুষাঙ্গ সতেজ হয়ে ওঠে। আস্তে আস্তে
লুঙ্গী টা খুলে সরিয়ে দেয়।
এবার সরাসরি হাতের আলতো ছোয়া পেয়ে অস্থিরতা বেড়ে যায় পুরঞ্জনের। আস্তে আস্তে গরম হয়ে এক সময় মোটা লৌহদন্ডের ন্যায় হয়ে দাড়িয়ে যায়। মালিহা মাথাটা একটু
নিচু করে পুরুষাঙ্গের মুখে জিব্বা দেয়। মাহমুদের পুরুষাঙ্গ কান্নায় ভাসিয়ে দেয় মালিহা হাত দিয়ে পানি মুছে মুখের কাছে আঙ্গুল দিয়ে ঘসে দেয়। আবার মুখে পুড়ে নিয়ে চুষতে শুরু করে। মাহমুদে যেন এবার ঘুমের ঘোড়ে শব্দ করে
আহহহহহহ্ আহহহহহহ্ হ্হ্হ্।মাহমুদ এক পলক চোখ মেলে তাকিয়ে মালিহাকে দেখতে পেয়ে পরক্ষনে চোখ বন্ধ করে নেয়। মালিহার মাথায় হাত দিয়ে চেপে ধরে পুরুষাঙ্গ পুরোটা মুখের ভিতরে সেদিয়ে দেয়। মালিহা পুরোটা নিয়ে চুষতে থাকে। মাহমুদের মুখ থেকে শব্দ বেরতে থাকে উউফফফফ্ আহহহহহহ্ উউউউহ মালিহা ভালোলাগছিলো
মাহমুদের প্রতিটি শব্দে। আরো জোড়ে চুষতে থাকে মাহমুদ ও কোমর দুলাতে থাকে পরম আনন্দে উত্তেজনার চরম শিখায় পৌছে গিয়েছে । এখন সব কিছু ভেদ করে বেড়িয়ে আসতে চায়। সে নিজেকে আর ধরে রাখতে পারছে না তাই মালিহাকে শুয়ে দিয়ে
মালিহার যৌনাঙ্গে তার পুরুষাঙ্গ সেট করে মালিহার দিকে একটু যুকে চাপ দিয়ে ভিতরে প্রবেশ করিয়ে দেয়। মালিহার মুখ থেকে
উহহহহহহহহহহহহহহহহহ করে শব্দ বেরিয়ে আসে।মালিহা পরম সুখে আজন্ন এটা তার শরীরে অঙ্গ বঙ্গীতে বুঝা যাচ্ছে। মাহমুদ মোটা শক্ত লম্বা লৌহ পিন্ডের ন্যায় পুরুষাঙ্গটা মালিহার যৌনাঙ্গে ডুকিয়ে এক আদিম খেলায় মেতে উঠেছে ততক্ষনে। ভাললাগার সুখের লালায় সাঁতার কাটছে।কিছুখন পরে আআহহহহ শান্তি বেড়িয়ে যাওার জন্য তখন থেকে ছটফট করছিলো মাহমুদ নিজ মনে বলে উঠলো। এক সময় মালিহা পরম তৃপ্তি ভোগ করে নেতিয়ে
পরে। মাহমুদ তৃপ্তির শেষে মালিহার ঠোঁটে ঠোঁট দিয়ে চুষতে থাক। মোরগের ডাক ভেসে আসছে। ঘড়িতে ভোর পাঁচ টা বেজে আজ শুক্র বার । মালিহাকে মাহমুদ ছেড়ে দেয় এখনি আযান পড়বে আর আজ সবার অনেক কাজ তাই এখন প্রায় মানুষ উঠে যাবে ঘুম থেকে। কেউ ওদের এক সাথে দেখে নিলে কেলেঙ্কারি হয়ে যাবে। তাই মাহমুদ সাবধানে মালিহাকে চিলেকোঠা থেকে বেরকরে দেয়। মালিহা রুমে এসে দেখে আরমান ঘুমিয়ে আছে। মালিহা ও পাশে গিয়ে চুপচাপ শুয়ে পড়ে। মাহমুদ গোসল সেড়ে রান্নার জায়গায় চলে
আসে।সকালে খাওয়ার জন্য বাবুর্চিরা খিচুড়ি রান্না শুরু করে দিয়েছে। আজ আর বাড়িতে আলাদা কোন রান্না হবে না সব কিছু গুছানো শুরু হয়েছে। সকালে সবার নস্তার পর্ব সাড়া হয়ে গিয়েছে বরপক্ষের জন্য রান্না চলছে।আস্তে আস্তে বেলা গড়িয়ে চলছে মুমু, মালিহা ও অন্যান্য কাজিনরা এক সাথে পার্লারে গিয়েছে সাজতে। আরমান গোসল করে তৈরি হয়ে নিয়েছে জুম্মা নামাজ পরে বিয়ের কার্য আরম্ভ হবে।মাহমুদ সহ বাড়ির সব ছেলেরা নামাজ শেষ করে এসে পড়েছে। বরপক্ষের জন্য প্যান্ডেল খাটিয়ে বসার স্টেজ বানানো হয়েছে। খাওয়া দাওয়ার জায়গাটা ও সুন্দর করে সাজানো হয়েছে।বরপক্ষ চলে এসেছে বাড়ির মুরব্বিরা এগিয়ে আনতে গিয়েছে । ছোট ছেলেমেয়েরা গেট ধরেছে মুমুর আগেই বলা ছিলো তাই নতুন বড় শালিকাদের খুশি করে দিয়ে গেটের ফিতা কেটে সুন্দর ভাবে চলে আসে। বড়কে বসানো হয়। অন্যদিকে মুমুরা পার্লার থেকে সাজ কমপ্লিট করে চলে আসে। মুমুর সাথে সাথে মালিহাকেও খুব সুন্দর লাগছে মাহমুদ পলকহীন ভাবে তাকিয়ে আছে। বরপক্ষকে নাস্তা শরবত দিয়ে আপ্যায়ন করছে বাড়ির ছেলেরা। কাজি চলে এসেছে বিয়ের কার্য সম্পন্ন করা হয়েছে। এবার মেহমানদের খাওয়া দাওয়া চলছে সবশেষে বাড়ির মা চাচিরা খাওয়া শেষ করেছে। এবার মুমুর বিদায়ের পালা।মুমু কান্না করছেনা কারন সাজ নষ্ঠ হয়ে যাবে পার্লার থেকে কতো সময় নিয়ে সেজে এসেছে। ছবি তোলা হচ্ছে মুমুর সাথে কে যাবে মালিহা
টুটুল ও মাসুদকে পাঠিয়ে দিলো মুমুর সাথে। বরপক্ষের গাড়িগুলো শোশো করে চলে গেলো নিয়ে গেলো এ বাড়ির খুশি। মালিহার বাবা আজাদ চৌধুরী অনেক কড়া ও রাগি মানুষ তার চোখ ও ছল ছল করছে মেয়ের বিদায়ে। বাড়ির অনেক মানুষ কমে গেলো কাছের আত্মীয় সজন রা ছাড়া তেমন কেউ নেই। প্যান্ডেল গুলো খোলা হচ্ছে। মাহমুদ দাড়িয়ে থেকে তদারকি করছে। আরমান ও বিদায় নিতে চাচ্ছে তাই শশুড়ের কাছে বিদায় নিতে গেলো সে আবার কনে ফিরানোর দিন সকাল সকাল চলে আসবে। আজাদ চৌধুরী তাকে অনুমিত দেয়। এর পর সবার থেকে বিদায় নিয়ে চলে যায়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন